কবি নূরুল ইসলাম কাব্যবিনোদ অসুস্থ হয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বেশ কিছু দিন শয্যাশায়ী ছিলেন, সেই সময় আমার ডায়েরিতে তাঁর ছন্দে লেখা একটি চিঠি।
নাট্যকার এমদাদুল হক ফারুককে সভাপতি আর আমাকে সাধারণ সম্পাদক করে রংপুর মেডিকেলের কিছু সংখ্যক নাট্যানুরাগীকে নিয়ে গঠন করা হয় ‘সৌখিন শিল্পী গোষ্ঠী’। নাট্যকার এমদাদুল হক ফারুকের রচনা ও নির্দেশনায় রংপুর টাউন হলে মঞ্চস্থ হয় এই দলের নাটক “আর নয় বিগ্রহ”। সেই নাট্যানুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে আশির্বাণী পাঠ করেন বর্ষীয়ান ছান্দসিক কবি নূরুল ইসলাম কাব্যবিনোদ।
রংপুরের একজন স্বনামধন্য কবি, ‘কবিসভা’র প্রতিষ্ঠাতা, ত্রৈমাসিক ‘নতুন সাহিত্য’- এর সম্পাদক মহফিল হকের উপদেশবাণী। তিনি ছিলেন বাংলাদেশ বেতারের একজন কর্মকর্তা, উদার মনের নিরহংকার গুণী ও ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন সাদা মনের মানুষ।
কবি নূরুল ইসলাম কাব্যবিনোদ-এঁর আরেকটি আশীর্বাদ বাণী।
সৈয়দপুর থেকে কবি আমিরুজ্জামানের পাঠানো চিঠি।
ভাওয়াইয়া শিল্পী, গীতিকার, সুরকার, সংগঠক ও সংগীত পরিচালক এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমানের চিঠি।
কবি গীতিকার, প্রকৌশলী আলহাজ খন্দকার মো.সাইদুর রহমান (প্রয়াত) -এঁর চিঠি ।
আমার স্নেহাস্পদ ভাতিজা সাংবাদিক মোতাহারুল ইসলাম দুলু ঢাকার জাতীয় দৈনিক প্রথমে দৈনিক আজাদ, দৈনিক খবর, মাসিক ছায়াছন্দ, মাসিক চিত্র বাংলায় আগ্রহ সহকারে আমার অপক্ক হাতের লেখা ভুল ভ্রান্তি সংশোধন করে ছেপে দিত। সে লৌকিক পৃথিবীতে নেই, পরোলোকের গুলিস্তায়। আল্লাহ যেন ওপারে তাকে ভালো রাখেন। আমিন।
১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দে কবি মোফাজ্জল হোসেন রনী দৈনিক দাবানলে তাঁর লেখা ছাপানোর জন্য সাহিত্য সম্পাদকের কাছে একটি অতীব পরিচ্ছন্ন চিঠি।
চিঠিটি নওগাঁর আত্রাই থেকে লেখা। চিঠির প্রেরক আমার ভাগ্নে, বাংলাদেশ বেতার রংপুরের একজন ভাওয়াইয়া গানের শিল্পী। আমার অনেক ভাওয়াইয়া গেয়েছে, পরবর্তীতে নজরুল সংগীতের শিল্পী হয়। বর্তমানে রাজশাহী বেতারে। ব্যক্তিগত জীবনে অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংকার।
চিঠি খানি আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক জানকী বল্লভ মহন্তের। দৈনিক দাবানলে এক সময় নিয়মিত ফিচার লিখতেন। তার পাশাপাশি মাসিক সমাজ দর্পনে লেখা অব্যাহত ছিল। তাঁর বিদেহী আমার শান্তি কামনা করছি ।
প্রতি শুত্রুবার তারাগঞ্জ থেকে অভিযাত্রিকে আসতেন কবি রেজাউল করিম। তিনি চাকরি করতেন পুলিশ বাহিনীতে। একজন সরল নম্র ভদ্র সাদা মনের মানুষ। এখন তিনি কোথায় আছেন জানি না।
একজন গুণী গীতিকার, শিল্পী, সংগঠক ও অভিনেতা এমাদউদ্দিন আহমেদ। তাঁর দীর্ঘায়ু আর সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।
আব্দুর রাজ্জাক বাংলাদেশ বেতারের একজন স্টাফ আর্টিস্ট (বাঁশী) ও সুরকার। আমার অনেক আধুনিক ও ছড়া গানের সুর করেছেন। তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করি।