কবিতার সাথে আমার প্রেমের গল্প. ..
(কবিতার আসা যাওয়া একান্ত গোপন। নতুন প্রেমিক- প্রেমিকার মতো চুপি চুপি সহস্র চোখের আন্তরালে) আমি বকা-ঝকা করি খুব, এই অসময়ে আসলি কেনো? মধ্যরাত এখন। তাছাড়াও ক্লান্ত ইন্দ্রিয়গুলোকে একটু আরাম দিতে চাই। না, সে হট্টগোল করতে থাকে-মস্তিস্কে। চিৎকার করে বলে-ভালোবাসি। পিতার সর্বোচ্চ সম্মানে আখ্যায়িত করতে চায়-এই ধরায়। তার অপ্রকাশিত কথার চিত্রপট সাজিয়ে দিতে বলে, চশমার ভূমিকায় ।…
আমি বোকা-সোকা মানুষ। কারও কথায় না বলতে পারি না। একাধিক নারীর প্রেমের প্রস্তাবেও না! আর তুমিতো (কবিতা) বিশ্বসুন্দরীর খেতাবপ্রাপ্ত হুর। তোমাকে কী করে না বলি, বলো ?
বৃষ্টিগুলো পড়ে যাচ্ছে…
তাদের আগের মতো, ভালোবাসা হয়ে ওঠে না। দেহে-দেহ মিলিয়ে বসবাস অযোগ্য, মানে- সময় অপার্থিব শিরোনাম, তাই বৃষ্টিতে অনেক ভয়!
… আগে তার দেহে, নিঃশ্বাস মাখিয়ে বেরোতাম মাতাল অভিনয়ে। আজ
একূল, কাল ওকূল সংবিধানহীন স্বাধীনতা। সে অনেক গল্প. .. বলতে
ইচ্ছেও পোষণ করছি, তবু সময় নেই। পাশে চলন্ত ট্রেন! কারণ, শৈশবে আবার ফিরে যাচ্ছি।. ..
মাটি থেকে বীজের জরায়ু ছিঁড়ে একটি গোলাপের চারা বের হলো। তার দেহের শাখা-প্রশাখায় গুটি-গুটি কাঁটা। এমন কি- তার কিছু মিনিট কিছু ঘন্টা অথবা কিছু দিন পর, শাখার কনুই চিড়ে একটি কলি, একটি রক্তাক্ত গোলাপের জন্ম।
তারপর, তাকে ছিঁড়ে ফাঁসির মঞ্চে রেখেই কোন কণ্ঠে উচ্চারিত হলো, গোলাপ আমার প্রিয়!
রাত গভীর হলে, সাধারণতো অসাধারণ শিকারিরা মাছ শিকার করতো। আমি অথবা তুমি এর বাহিরে নই। কারণ, তুমি সত্যি মনোভাবে মনে করো, আমরা নৌকায় ছিলাম- আমাদের পোশাক পাশেই রাখা ছিলো।
রাতের গল্পে,
বাবাদের বাসায় আর ফেরা হয়নি আমাদের!
*
মাছ শিকার নিয়ে আমার কোন গল্প নেই, বললেই চলে। লুঙ্গি কাচা দিয়ে কখনো কাদা জলে নামাতো দূরের কথা, তোমার ঠোঁটে যে বাতাস জোরে চুমু খেয়েছিলাম- তার চেয়েও গভীরতর, তোমার বোকা বান্ধবী, মিসুর সাথে আমার জড়িয়ে ধরার দৃশ্য!
আমি সত্যি বলছি,
মাছ শিকার নিয়ে আমার কোন গল্প নেই বা নাট্যকাহীনি!
*
পুরুষমাছ- সঙ্গম করে ভুলে যায়। তুমি পুরোনো দৃশ্য!
আমি-
হাততালি দিই। মারহাবা বলেই, মুচকি হাসি। এটাই স্বাভাবিক!
*
মাছ শিকারে, পারদর্শিতার পরিচয় দিয়েছে অভি। আমি অনেক বড় ভক্ত তার। কিন্তু যৌনতা ও নারী বিষয়ে অনেক বোকা সে!
আমি তার সাফল্য কামনা করি। রাজনীতিতে সে এগিয়ে যাক।