কুঞ্জল রথ
হাতে ছিলো সন্ধ্যে রঙের পথ। যুগলানয়নে ছিলো কথাকরের সুর। ভেসে থাকা অম্লজান বারবার স্রোত তুলেছিলো কেশরন্যের বনভূবনে। মিছে হৃদকম্পভার করার যে অভিনয় করেছিলাম তা ধরা পড়ে গেলো হাতে। দেবদারুর বন থেকে মন নেমে ঈশ্বর হয়ে এলে, সে সেজেছিলো কুর্নকঞ্জনা। যে তাকে করে গিয়েছে অপারপর তা’র গীত চরণে-চরণে সাজিয়ে ঘুরছিলো । দন্তশিখর হতে নেমেছিলো যে সোমধারা […]