রোজা এলে রোজাদারদের
ইফতার কিনে খেতে হয়।
এই সুযোগটাই ব্যবসায়ীরা
লুফে নিতে মেতে রয়।
ক’দিন আগেও প্রতি কেজি
বেচত তারা আশি টাকায়।
সেই জিলাপির দামটাই এখন
একশর উপর ষাট হাঁকায়।
হরেক পদের খাবার দিয়ে
বিক্রেতারা পসরা সাজায়।
সব পদেরই খাবার কিনতে
জোর থাকতে হবে মাজায়।
খাবার মান না বাড়লে ও
হুহু করে দাম বাড়ে।
চাকচিক্য আর বিজ্ঞাপনে
আমজনতার মন কাড়ে।
বেগুনের এখন কদর বেশি
তাকে ছাড়া যেন চলেনা।
দোকানীরা তাই বেগুনের দর
আশি টাকার কম বলেনা।
শসা লাগবে লেবু ও লাগবে
শরবত ও তো খেতে হয়।
লেবু ছাড়া শরবত খেলেও
ট্যাং বাবা ফাঁদ পেতে রয়।
খেজুর ছাড়া ইফতারি তো নয়
কদরও বেশি রমজানে।
খেজুর ব্যবসায়ী ফায়দা লোটে
খবর কি কেউ কম জানে?
বাংলাদেশের সব ব্যবসায়ী
তাকিয়ে থাকে রোজার আশে।
সারা বছরের উপার্জন তারা
কামিয়ে নিচ্ছে একটি মাসে।