মঈনুল হোসেন ফাহাদের কবিতা এর কবিতা
ভাষার স্বাধীনতা, মৌলিকতার স্বাধীনতা,
মত প্রকাশের স্বাধীনতা –
হারিয়ে গেছে অনেক আগেই।
কখনও জড়তায়, কখনও অন্যের ইচ্ছায়,
কখনও বা সংকোচে –
মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে বলতে ভুলে গেছে।
সভ্যতা, স্বচ্ছ ব্যক্তিত্ব এসব খ্যাতি আজকাল মানুষের
মৌলিকতা কেড়ে নিয়েছে।
পরাধীনতার পরোক্ষ এই শিকলের দায়ভার-
তথাকথিত লোক-দেখানো সমাজব্যবস্থা-
যার সৃষ্টিকারী স্বয়ং ভুক্তভোগী।
অদ্ভুত বিষয়টা এখানেই! কিংবা হতাশা।
এর আগে ভাষার প্রত্যক্ষ হরণে—
রক্ত গেছে,
জীবন গেছে!
তবে দ্বিধাবোধ ছিলো না মোটেও।
টগবগে রক্তের স্রোতে মত প্রকাশের স্বাধীনতা –
মায়ের ভাষায় কথা বলার স্বাধীনতা ফিরে এসেছিল।
তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ, যাদের কারণে
এই অভিযোগ বলি কিংবা আক্ষেপ বলি-
লেখার সুযোগ হচ্ছে।
বাংলা ভাষার, মায়ের ভাষার মৌলিকতা আমাদের কলমের ভাষা হোক।
আমাদের ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির বোধ জেগে উঠুক।
মঈনুল হোসেন ফাহাদের কবিতা এর কবিতা
ভাষার স্বাধীনতা, মৌলিকতার স্বাধীনতা,
মত প্রকাশের স্বাধীনতা –
হারিয়ে গেছে অনেক আগেই।
কখনও জড়তায়, কখনও অন্যের ইচ্ছায়,
কখনও বা সংকোচে –
মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে বলতে ভুলে গেছে।
সভ্যতা, স্বচ্ছ ব্যক্তিত্ব এসব খ্যাতি আজকাল মানুষের
মৌলিকতা কেড়ে নিয়েছে।
পরাধীনতার পরোক্ষ এই শিকলের দায়ভার-
তথাকথিত লোক-দেখানো সমাজব্যবস্থা-
যার সৃষ্টিকারী স্বয়ং ভুক্তভোগী।
অদ্ভুত বিষয়টা এখানেই! কিংবা হতাশা।
এর আগে ভাষার প্রত্যক্ষ হরণে—
রক্ত গেছে,
জীবন গেছে!
তবে দ্বিধাবোধ ছিলো না মোটেও।
টগবগে রক্তের স্রোতে মত প্রকাশের স্বাধীনতা –
মায়ের ভাষায় কথা বলার স্বাধীনতা ফিরে এসেছিল।
তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ, যাদের কারণে
এই অভিযোগ বলি কিংবা আক্ষেপ বলি-
লেখার সুযোগ হচ্ছে।
বাংলা ভাষার, মায়ের ভাষার মৌলিকতা আমাদের কলমের ভাষা হোক।
আমাদের ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির বোধ জেগে উঠুক।