একেএম শহীদুর রহমান বিশু এর কবিতা
একদিন এক হস্তরেখাবিদ আমার হাত দেখে বলেছিলেন,
আমি নাকি ভাগ্যবান,প্রেমিক পুরুষ।
মস্ত বড়লোক হবো,বাড়ি হবে, গাড়ি হবে ইত্যাদি ইত্যাদি
চল্লিশোর্ধ বয়স হলো- এখন সে সব কথা স্বপ্নের ফানুস।
পৈতৃক ভিটা ছিল- একটি টিনের ঘর এক চিলতে উঠোন,
ছিল সহোদর, লালসার বিকৃত মুখ।
তারপর, ভিটে গেল,ঘর গেল,পর-গৃহে বসবাস এখন
সাত- পুরুষের রক্তদহের বিলে হলো না পদ্ম তোলার সুখ।
মা বলতেন- “বাবা,তুই বামুন পৈতে ছেলে,সুখি হবি,”
শৈশবে মাকে হারালাম, বাবাকেও একদিন।
দু’টি উজ্জ্বল নক্ষত্রের পতন হলো আমার জীবন থেকে
চোখে ছানি পড়লো,সুখ পাখি দেখা হবে না কোনদিন।
সত্যিকার ভালোবেসে বুকের চন্দনঘ্রান যাকে দিয়েছিলাম,
সে এখন কার্তিকের মরা জোছনায়,
একদিন নন্দিতাও তার একান্ত ভালোবাসার গল্প বলেছিল,
অসমাপ্ত গল্প ;তারপর,জানিনা সে এখন কোথায়!
একেএম শহীদুর রহমান বিশু এর কবিতা
একদিন এক হস্তরেখাবিদ আমার হাত দেখে বলেছিলেন,
আমি নাকি ভাগ্যবান,প্রেমিক পুরুষ।
মস্ত বড়লোক হবো,বাড়ি হবে, গাড়ি হবে ইত্যাদি ইত্যাদি
চল্লিশোর্ধ বয়স হলো- এখন সে সব কথা স্বপ্নের ফানুস।
পৈতৃক ভিটা ছিল- একটি টিনের ঘর এক চিলতে উঠোন,
ছিল সহোদর, লালসার বিকৃত মুখ।
তারপর, ভিটে গেল,ঘর গেল,পর-গৃহে বসবাস এখন
সাত- পুরুষের রক্তদহের বিলে হলো না পদ্ম তোলার সুখ।
মা বলতেন- “বাবা,তুই বামুন পৈতে ছেলে,সুখি হবি,”
শৈশবে মাকে হারালাম, বাবাকেও একদিন।
দু’টি উজ্জ্বল নক্ষত্রের পতন হলো আমার জীবন থেকে
চোখে ছানি পড়লো,সুখ পাখি দেখা হবে না কোনদিন।
সত্যিকার ভালোবেসে বুকের চন্দনঘ্রান যাকে দিয়েছিলাম,
সে এখন কার্তিকের মরা জোছনায়,
একদিন নন্দিতাও তার একান্ত ভালোবাসার গল্প বলেছিল,
অসমাপ্ত গল্প ;তারপর,জানিনা সে এখন কোথায়!