দাঁড়িয়ে আছেন তিনি
দীর্ঘদিন শিয়রের কাছে
কখনো সারা শরীরে ব্যথা
কালাজ্বর, হাঁচি -কাশি
হাতের খাতা হাতেই ছিল
চোখ দুটি বুঁজে গেছে ঘুমে।
দেয়ালে সেতার ধুলোয় ভিজে গেছে
দরজার কোণে বেড়ে গেছে ঝুল
অসুস্থ শরীরে কন্ঠ থেকে ঝরেছে গান
মনের অগোচরে।
বুকে ছিল লাল বিদুৎ
আলোকিত করতো সব ঘর
সেই বিদ্যুৎ এখন পোড়াচ্ছে প্রাসাদ।
নৈমিত্তিক গার্হস্থ কাজ ফেলে
নতজানু হই শিয়রের দিকে
তাকে পাই প্রততহ পৃথক
বিপ্লবীর মতো।