বারান্দাতে ঝুলছিলো এক পাখির খাঁচা,
ছটফটিয়ে সেই পাখিটা বলতো- বাঁচা।
পাখির মত এই জাতিটা ধৃত ছিলো,
অত্যাচারে ইচ্ছে গুলো মৃত ছিলো!
সব সুবিধা ঐ পাকি’রা করতো যে ভোগ,
জুলুমবাজি ছিলো তাদের রক্তেরই রোগ।
শত্রু বিনাশ করতে হলো যুদ্ধ শুরু,
প্রাণ হারালো মজুর-কুলি ছাত্র-গুরু।
অপেক্ষাতে যায় কেঁটে দিন বছর ঘোরে
মায়ের বুকে নিত্য আগুন হৃদয় পোড়ে।
লড়াই করে স্বাধীন হল সোনার এ দেশ!
খাঁচার পাখি উড়ে গেল গল্পটা শেষ।